ঢাকার মোহাম্মদপুর শারীরিক শিক্ষা কলেজ মাঠে ২০১০ সালের ৬ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ফুটবলে পথচলা শুরু ভুটানের মেয়েদের। ওই ম্যাচটা বাংলাদেশ জিতেছিল ৭-০ গোলে। তারপরও এক যুগ আগের সেই দিনটি ভুটানের জন্য ঐতিহাসিক।
ওই ম্যাচে আলো ছড়িয়েছিলেন বাংলাদেশের দুই ফুটবলার অম্রা চিং ও সাবিনা খাতুন। দুজনই করেছিলেন জোড়া গোল। অম্রা ফুটবল ছেড়েছেন আরও আগে। তবে সাবিনা এখনো খেলে চলেছেন।
এ পর্যন্ত ভুটানের সঙ্গে চারবারের মুখোমুখিতে সব ম্যাচই জিতেছেন বাংলাদেশের মেয়েরা। ৪ ম্যাচে ভুটানের জালে বাংলাদেশ দিয়েছে ১৯ গোল। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৫টি করে গোল অম্রা ও সাবিনার। ভুটানের বিপক্ষে তিনটি ম্যাচেই গোল আছে সাবিনার। শুধু ২০১২ কলম্বো সাফের ম্যাচটাতে গোল করতে পারেননি বাংলাদেশ অধিনায়ক।
২০১৯ সালে নেপালের বিরাটনগরে সর্বশেষ সাফে ভুটানের বিপক্ষে ২-০ গোলে জেতে বাংলাদেশ। গোল করেন মিসরাত জাহান ও সাবিনা। কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে আজ সাফের সেমিফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভুটান। মিসরাত এবার দলে না থাকলেও সাবিনা ম্যাচটা খেলতে নামবেন গোলের ক্ষুধা নিয়েই, ‘অবশ্যই আমি চেষ্টা করব নিজের সেরাটা দেওয়ার। সুযোগ পেলেই কাজে লাগানোর চেষ্টা করব।’
এই প্রথম সাফের সেমিফাইনালে খেলবে ভুটান। গ্রুপ পর্বে ভুটানের খেলা মাঠে বসে দেখেছেন সাবিনা। ভুটান ম্যাচ নিয়ে তাই বাড়তি সতর্ক এই স্ট্রাইকার, ‘নেপাল ও শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ভুটানের ম্যাচগুলো দেখেছি। ওরা টার্ফে ফুটবল খেলে। কিন্তু হারলেও নেপালের সঙ্গে কাদা মাঠে ভালো খেলার চেষ্টা করেছে। এরপর শ্রীলঙ্কাকে ৫-০ গোলে হারিয়েছে। তা ছাড়া সর্বশেষ সাফে ওদের গোল দিতে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে আমাদের। ভুটান এখন অনেক ভালো দল। আমাদের তাই আরও ভালো খেলতে হবে।’
ঢাকার মোহাম্মদপুর শারীরিক শিক্ষা কলেজ মাঠে ২০১০ সালের ৬ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ফুটবলে পথচলা শুরু ভুটানের মেয়েদের। ওই ম্যাচটা বাংলাদেশ জিতেছিল ৭-০ গোলে। তারপরও এক যুগ আগের সেই দিনটি ভুটানের জন্য ঐতিহাসিক।
ওই ম্যাচে আলো ছড়িয়েছিলেন বাংলাদেশের দুই ফুটবলার অম্রা চিং ও সাবিনা খাতুন। দুজনই করেছিলেন জোড়া গোল। অম্রা ফুটবল ছেড়েছেন আরও আগে। তবে সাবিনা এখনো খেলে চলেছেন।
এ পর্যন্ত ভুটানের সঙ্গে চারবারের মুখোমুখিতে সব ম্যাচই জিতেছেন বাংলাদেশের মেয়েরা। ৪ ম্যাচে ভুটানের জালে বাংলাদেশ দিয়েছে ১৯ গোল। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৫টি করে গোল অম্রা ও সাবিনার। ভুটানের বিপক্ষে তিনটি ম্যাচেই গোল আছে সাবিনার। শুধু ২০১২ কলম্বো সাফের ম্যাচটাতে গোল করতে পারেননি বাংলাদেশ অধিনায়ক।
২০১৯ সালে নেপালের বিরাটনগরে সর্বশেষ সাফে ভুটানের বিপক্ষে ২-০ গোলে জেতে বাংলাদেশ। গোল করেন মিসরাত জাহান ও সাবিনা। কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে আজ সাফের সেমিফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভুটান। মিসরাত এবার দলে না থাকলেও সাবিনা ম্যাচটা খেলতে নামবেন গোলের ক্ষুধা নিয়েই, ‘অবশ্যই আমি চেষ্টা করব নিজের সেরাটা দেওয়ার। সুযোগ পেলেই কাজে লাগানোর চেষ্টা করব।’
এই প্রথম সাফের সেমিফাইনালে খেলবে ভুটান। গ্রুপ পর্বে ভুটানের খেলা মাঠে বসে দেখেছেন সাবিনা। ভুটান ম্যাচ নিয়ে তাই বাড়তি সতর্ক এই স্ট্রাইকার, ‘নেপাল ও শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ভুটানের ম্যাচগুলো দেখেছি। ওরা টার্ফে ফুটবল খেলে। কিন্তু হারলেও নেপালের সঙ্গে কাদা মাঠে ভালো খেলার চেষ্টা করেছে। এরপর শ্রীলঙ্কাকে ৫-০ গোলে হারিয়েছে। তা ছাড়া সর্বশেষ সাফে ওদের গোল দিতে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে আমাদের। ভুটান এখন অনেক ভালো দল। আমাদের তাই আরও ভালো খেলতে হবে।’
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়ে গোল পাননি সাবিনা। তাতে অবশ্য এতটুকু আক্ষেপ নেই তাঁর, ‘কোচ আমার পজিশন বদলে খেলিয়েছেন সেদিন। আমি সুযোগ পেয়েছি এবং গোল করতে সাহায্য করেছি। দল জিতেছে, এটাই সবচেয়ে বড় পাওয়া।’
আজ দশরথ স্টেডিয়ামের সেমিফাইনালে কোনো চাপ নিতে চান না সাবিনা, ‘আমরা কোনো ম্যাচেই চাপ নিই না। তবে ওরা যেহেতু ভালো খেলছে, তাই প্রতিপক্ষকে সমীহ করছি। এই ম্যাচেও স্বাভাবিক খেলা খেলে যাব। ম্যাচ ধরে ধরে এগিয়ে যাওয়ার যে লক্ষ্য, সেটা মাথায় রেখেই মাঠে নামব।’